as instudio থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার পর কয়েক মাসের মধ্যে রেগুলার ক্লায়েন্ট পেয়েছি। এখন কনফিডেন্স নিয়ে কাজ করতে পারছি।

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্সের লাইভ সাপোর্ট আর ক্লাস নোটগুলো আমাকে দ্রুত লেভেল আপ করতে সাহায্য করেছে। এখন ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে কাজ করছি।

ভিডিও এডিটিং কোর্স শেষ করে ইউটিউব ও ক্লায়েন্ট প্রজেক্ট—দু’দিক থেকেই ভালো ইনকাম আসছে। প্র্যাকটিকাল প্রজেক্টগুলো ছিল অসাধারণ।

HTML, CSS, Bootstrap সব কিছু স্টেপ বাই স্টেপ শেখানো হয়েছে। এখন লোকাল ক্লায়েন্টদের জন্য রেসপনসিভ ওয়েবসাইট বানাচ্ছি।

ক্যানভা কোর্সের কারণে ফেসবুক পেজ, ইনস্টা আর মার্কেটপ্লেসের জন্য আলাদা মানের ডিজাইন করতে পারছি। অনেক অর্ডার আসছে।

ডাটা এন্ট্রি কোর্সের ছোট ছোট প্রজেক্ট ও অ্যাসাইনমেন্টগুলো প্র্যাকটিসে হেল্প করেছে। এখন আপওয়ার্কে প্রোজেক্ট হ্যান্ডেল করছি।

SEO কোর্স শেষ করার পর নিজের ব্লগে ভিজিটর তিনগুণ বেড়েছে। পাশাপাশি ক্লায়েন্টদের জন্যও র‌্যাংকিং করে দিচ্ছি।

ইউটিউব মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি শিখে আমার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার এবং ওয়াচটাইম দুটোই দ্রুত বেড়ে গেছে।

লিড জেনারেশন কোর্স আমাকে প্রফেশনাল লিড কালেকশন শেখায়। এখন অনলাইন বিজনেসের জন্য কোয়ালিটি লিড সরবরাহ করছি।

ফেসবুক এডস এবং ক্যাম্পেইন সেটআপ শিখে আমার অনলাইন শপের সেল আগের থেকে অনেক বেশি বেড়ে গেছে।

স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন আর সাপোর্ট পাওয়ায়, একদম বেসিক থেকে এডভান্সড লেভেলে যেতে পেরেছি।

প্রজেক্ট বেইজড শেখানোর জন্যই এখন ক্লায়েন্টদের সামনে আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ শো করতে পারি।

রিলস, শর্টস, ইউটিউব সব ধরনের কনটেন্ট এডিট করার স্কিল এখানে থেকেই তৈরি হয়েছে।

ওয়েব ডিজাইন থেকে ডেভেলপমেন্ট – সব কিছু খুব ক্লিন প্রসেসে শেখানো হয়। এখন নিজের প্রোজেক্ট করছি।

ডাটা এন্ট্রি কোর্স করার পরে ঘরে বসে নিয়মিত আয় করতে পারছি, বিশেষ করে পার্ট টাইম হিসেবে বেশ ভালো।

স্ক্রিপ্ট রাইটিং আর ভিডিও প্ল্যানিং সেকশনগুলো আমার কনটেন্টের কোয়ালিটিকে এক ধাপ উপরে নিয়ে গেছে।

অন পেজ, অফ পেজ সব কিছু ডিটেইল শেখানো হয়েছে। এখন ক্লায়েন্টদের সাইটে কাজ করে ভালো ইনকাম করছি।

ডিজিটাল মার্কেটিং ও ফেসবুক এডস শিখে নিজের অনলাইন বিজনেসকে প্রফেশনালি গড়ে তুলতে পেরেছি।

এখানকার গাইডলাইন আর লাইভ সাপোর্ট আমাকে প্রথম অর্ডার পেতে অনেক হেল্প করেছে। এখন রেগুলার ক্লায়েন্ট পাচ্ছি।

পড়াশোনার পাশাপাশি স্কিল ডেভেলপ করে ইনকাম করার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে Earning bd আমার খুব পছন্দের।

ঘরে বসে কলম প্যাকেজিং করে মাসে ৮–১০ হাজার টাকা ইনকাম করছি। বাচ্চাদের দেখাশোনা আর নিজের ইনকাম – দুইটাই একসাথে হচ্ছে।

ডে-জবের পর ফ্রি টাইমে কলম প্যাকেজিং করি। পার্ট টাইম ইনকাম হিসেবে খুবই ভালো অপশন, কাজটাও সহজ ও সিস্টেমেটিক।

প্রথমে কিছুটা ভয় ছিল পারবো কিনা, কিন্তু ডেমো ট্রেনিং আর সাপোর্ট টিমের গাইডলাইনে এখন খুব কম ভুল হয়, কোয়ালিটি পাসও ৯৫% এর বেশি।

এরিয়া অনুযায়ী কলম ও বক্স ডেলিভারি আর কালেকশন ম্যানেজ করি। যাদের কাজে কনসিস্টেন্সি থাকে, তাদের জন্য রেগুলার ব্যাচ পাওয়া খুব সহজ হয়ে যায়।

ভার্সিটিতে পড়াশোনা আর ক্লাসের ফাঁকে কলম প্যাকেজিং করি। এক ধরনের “নো-টেনশন” ইনকাম, কোনো ক্লায়েন্ট হ্যান্ডেল করার দরকার হয় না।

ফুলটাইম হিসেবে যেদিন ভালো স্পিডে কাজ করি, সেইদিন ইনকাম হিসাব করে দেখি, অনেকের লোকাল জব থেকে বেশি হচ্ছে। ডেডলাইন আর কোয়ালিটি ফলো করলেই চলে।